প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে আপনি আপনার প্রাণপ্রিয় সন্তানের জন্য সাশ্রয়ী খরচে যে সেরা স্কুলটি খুঁজছেন, জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল ঠিক তা-ই। এটি সুশৃঙ্খল ও নীতি-নৈতিকতার মজবুত ও স্থিতিশীল ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যা একটি সুন্দর, মনোরম ও স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে স্থাপন করা হয়েছে। যা আধুনিক প্রযুক্তির বিভিন্ন উপকরণে সুসজ্জিত এবং কতিপয় সুশিক্ষিত ও উচ্চ প্রশিক্ষিত, দক্ষ, উদ্যমী ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকমণ্ডলী দ্বারা পরিচালিত। জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল কতিপয় অনন্য বৈশিষ্ট্যের একটি পরিপূর্ণ হাই স্কুল। স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ, দক্ষ শিক্ষকমণ্ডলী, নিরাপত্তা, আনন্দ...
“সর্বোত্তমের জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা” এই স্লোগান নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি তার শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। গতানুগতিক পুস্তক নির্ভর শিক্ষাব্যবস্থার বাইরে বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বের বিভিন্ন রিসোর্স ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের সর্বোত্তম শিক্ষাদান করাই অত্র প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য। জাগতিক শিক্ষার পাশাপাশি ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার নৈতিকতা সম্পন্ন মানবসম্পদ গড়ে তোলা। সর্বোপরি সমাজ ও রাষ্ট্রকে কিছু সুশিক্ষিত ও নৈতিকতা সম্পন্ন মানবসম্পদ উপহার দেওয়াই জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুলের মূল লক্ষ্য। যারা দেশকে ভালোবাসবে, ভালোবাসবে দেশের মানুষকে। যারা ...
মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব। আর এ শ্রেষ্ঠত্বের কারণ তার জ্ঞান, বিবেক ও নৈতিকতা। শিক্ষা মানুষকে শিক্ষিত করলেও সব সময় সুশিক্ষিত করতে পারে না। সুশিক্ষিত হওয়ার জন্য নৈতিক শিক্ষা অত্যাবশ্যক। আমাদের চারপাশে বহু শিক্ষিত ডিগ্রিধারী থাকলেও সমাজে সুশিক্ষিত মানুষের খুবই অভাব। কারণ আগেকার ছেলেমেয়েরা ভোরে মক্তবে ধর্মীয় শিক্ষা শেষ করে পরে স্কুলে যেতো। এখন সে সুযোগ নাই। যে সকালে ছেলেমেয়েরা স্কুলে যায়, তার আগে আর মক্তবে যাওয়ার সময় থাকে না। তাই মক্তব থেকে প্রাপ্য ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত ছেলেমেয়েরা ধর্মীয় অনুশাসন ও বিধি-নিষেধ সম্পর্কে অজ্ঞতাবশত বিভিন্ন অপকর্ম ও অনৈতিকতায় জড়িয়ে পড়ছে। জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল মাদ্রাসা পড়ুয়া একজন নুরানি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আলেম এর মাধ্যমে তাদের এই অভাব পূরণ করে যাচ্ছে। যা সমাজে সুশিক্ষিত মানুষের অভাব পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এটা বলা হয়ে থাকে যে, পরিবেশ মানুষকে যা শিক্ষা দেয় তা অন্য কেউ শিক্ষা দিতে পারে না। তাই স্কুলের পরিবেশের প্রতি অত্র প্রতিষ্ঠান সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন শ্রেণিকক্ষ, স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা। প্রতিষ্ঠানটি ...
প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে সুশিক্ষিত, চৌকস, ভদ্র, উদ্যমী শিক্ষকমণ্ডলী, যাঁদেরকে দুই ধাপে পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ করা হয় এবং নিয়োগ পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করানো হয়। অত্র প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকমণ্ডলী তাঁদের ...
জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল সুনিশ্চিতভাবে বিশ্বাস করে যে, শিক্ষার প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো নৈতিকতা অর্জন। নৈতিকতা বিহীন শিক্ষা ব্যক্তি ও সমাজ জীবনের কোন উপকারে আসে না। তাই অত্র প্রতিষ্ঠানে পাঠরত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করণে অত্র প্রতিষ্ঠান সর্বদা ...
প্রয়োজনের সময় সব কিছুই হাতের কাছে থাকে না বা যোগার করা সম্ভব হয় না। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় এ দেশেও বাবা-মায়েরা তাদের চাকুরি, ব্যবসা বা ব্যক্তিগত কর্মজীবনে অত্যন্ত ব্যস্ত। তারা খুব কম সময়ই তাদের সন্তানদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা-উপকরণ যোগার করার সময় পেয়ে...
এখন সময় প্রযুক্তির। মানুষ প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল। প্রযুক্তির উপর মানুষের নির্ভরতা প্রতিদিনই বাড়ছে। যোগাযোগ, শিল্প, চিকিত্সা, ব্যাংকিং, শপিং এমনকি জমি-জমা সম্পর্কিত বিষয়গুলিও এখন প্রযুক্তি নির্ভর। জমি ও জমির মালিকানা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য এখন ইন্টারনেটে...
দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির বর্তমান বিশ্বে সাংসারিক চাহিদা মিটিয়ে ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ যোগানো অনেকের পক্ষে কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামও দিন দিনই বাড়ছে। বেশিরভাগ অভিভাবকই টিউশন ফি, কোচিং ফি, ধর্ম শিক্ষকের ফি, শিক্ষা উপকরণ ইত্যাদির ব্যয় বহন করতে হিমশিম খায়। জিনিয়াস...
জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল সহ-শিক্ষা কার্যক্রমের ক্ষেত্রে বিস্তৃত সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে থাকে। অত্র স্কুলে পাক্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, যেখানে বিনোদনের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা অঙ্কন, আবৃত্তি, বক্তৃতা, গান, নাচ, অভিনয় ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের...
ভাত যেমন পেটের খাবার, বিনোদন তেমনি মনের খাবার। অন্যদিকে এটা বলা হয়ে থাকে যে, বিশ্রাম কাজের অঙ্গ এক সাথে গাঁথা, নয়নের অঙ্গ যেমন নয়নের পাতা। একজন শিক্ষার্থীর পড়ালেখার পাশাপাশি তার বিশ্রাম ও বিনোদনেরও প্রয়োজন রয়েছে। তাই জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুলের শিক্ষার্থীদের...
শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় উৎসাহিত করার লক্ষ্যে জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল বার্ষিক পরীক্ষার ন্যায় সাময়িক পরীক্ষায়ও কৃতিত্ব অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করে থাকে। তাছাড়া আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ইত্যাদি দিবসসহ বিভিন্ন উপলক্ষকে...
জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল বাংলা, ইংরেজি ও আরবি ভাষার সঠিক উচ্চারণের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এটা খুবই পরিতাপের বিষয় যে, ইংরেজি তো দূরে থাক শিক্ষকসহ অনেক উচ্চশিক্ষিত লোক সঠিক উচ্চারণে বাংলাও বলতে পারে না। তাই জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল...
শিক্ষকতা এক মহান পেশা আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তার আঁতুড় ঘর। কিন্তু বর্তমানে এ মহান প্রতিষ্ঠান অর্থ-কেন্দ্রিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। যেখানে মহানুভবতা দূরে থাক, অনেক ক্ষেত্রে নৈতিকতাও বিরল। জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল অর্থ-কেন্দ্রিক সংকীর্ণতা থেকে বেরিয়ে...
সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারাটাই বুদ্ধিমত্তা ও বিচক্ষণতার পরিচায়ক। কারণ কিছু সুযোগ দ্বিতীয়বার আসে না। আপনার প্রাণপ্রিয় সন্তানকে কারো মুখের বুলিতে বিগলিত হয়ে একটা যেনোতেনো স্কুলে ভর্তি করিয়ে তার জীবনকে আপনি মারাত্মক ধ্বংসের মুখে ফেলে দিতে পারেন। আপনার সন্তান কোথায় পড়ছে? কার কাছে পড়ছে, কী পড়ছে এগুলোর খোঁজ নেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেখানে পড়ছে, সেখান থেকে সে কতটুকু আধুনিকতা নিয়ে বেড়ে উঠতে পারছে? যাঁর কাছে পড়ছে তিনি শিক্ষাকে তাঁর নিজের জীবনে কতটুকু বাস্তবায়ন করতে পেরেছেন? যা পড়ছে তা কতটুকু নির্ভুল? ঙ-কে উম্ম বা উঙ্গ আর ণ-কে মধিনান্নো পড়ছে না তো? একজন পিতা, মাতা বা অভিভাবক হিসাবে এসব বিষয়ে খোঁজ নিয়ে আপনার সন্তানকে কোনো স্কুলে ভর্তি করানো আপনার কর্তব্য। তা না হলে হয়তো একটা সময় গিয়ে আপনি এবং আপনার সন্তান উভয়কেই পরিতাপ করতে হতে পারে।
জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল শিক্ষার্থীদের বর্তমান বিশ্বের আধুনিক প্রযুক্তি ও এর ব্যবহার সম্পর্কে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে শিক্ষাদান করে থাকে। কেননা চাকুরি কিংবা ব্যবসা সর্বক্ষেত্রেই আজ প্রযুক্তির ব্যবহার একটি আবশ্যকীয় বিষয়। আর একবিংশ শতাব্দীতে প্রযুক্তিজ্ঞানহীন কয়েকটি কাগজের সার্টিফিকেট দিয়ে ক্যারিয়ার হবে না।
জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার একগেঁয়েমী কাটাতে বিভিন্ন উপায়ে বিনোদনের ব্যবস্থা করে থাকে। যার মধ্যে বিভিন্ন ইন্ডোর-আউটডোর গেমস্, ক্লাসপার্টি, পাক্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ কুইজ, চিত্রাঙ্কন, বিতর্ক ইত্যাদি অন্যতম।
আজকের সমাজ, রাষ্ট্র ও কর্মসংস্থানের প্রেক্ষাপট আর আজ থেকে ১৭/১৮ বছর পর বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমাজ, রাষ্ট্র ও কর্মসংস্থানের প্রেক্ষাপট একই হবে না, তা নিশ্চিত করেই বলা যায়। জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুল শিক্ষার্থীদের কর্মজীবনের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় তাদের গড়ে তোলে। শিক্ষার্থীরা অত্র স্কুল পাস করে একটি ভালো কলেজে এবং পরবর্তীতে একটি ভালো ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় রেখে তাদেরকে গড়ে তোলা হয়।
বর্তমান প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেনস্, হাইপারলুপ, ইমপ্লান্টেবল মোবাইল, ইন্টারনেট অব থিংস, রোবটিক্স ইত্যাদি বিভিন্ন প্রযুক্তির রাজত্বে বাস করতে আপনার সন্তান প্রস্তুত তো? নাকি অনেকের মতো প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্ব মোকাবেলায় সেও পিছিয়ে পড়ছে? কে জানতো পৃথিবীতে মোবাইল সৃষ্টি হবে? মোবাইল সৃষ্টি হওয়ার পরই বা কে জানতো এ মোবাইল দিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে? শুধু কী তাই? এ মোবাইল ক্যামেরা, ঘড়ি, রেডিও, টেপরেকর্ডার, টর্চলাইট ইত্যাদিসহ এখন কম্পিউটারেরও অনেক কাজ দখল করে নিয়েছে? এতো গেলো শুধু একটি মোবাইল ডিভাইসের কথা। এরকম হাজারো প্রযুক্তি ডিভাইস রয়েছে যা মানুষের দৈনন্দিন কাজ সহজতর করেছে। তাই আগামীকাল কোন নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন হতে যাচ্ছে তা আজ বলাও কঠিন আগামী বৎসর কী উদ্ভাবিত হবে তা তো অনেক দূরে। আপনার সন্তানকে প্রযুক্তির সাথে রাখুন, রাখুন জিনিয়াস ক্যাডেট স্কুলের সাথে। যাতে তার ক্যারিয়ার জীবনে সে Blue Collar Worker না হয়ে একজন White Collar Worker হতে পারে।